Advocate Mithun Biswas
এড. মিঠুন বিশ্বাস একজন আইনজীবী, মানবাধিকার কর্মী, কলামিস্ট এবং সাবেক সদস্য,কেন্দ্রীয় দপ্তর উপকমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ। তিনি বাংলাদেশের দরিদ্র অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের আইনীসেবা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন ।
Contents
BIOGRAPHY
এড.মিঠুন বিশ্বাস, জন্ম: ১৮-৩-১৯৯৩ইং, পেশায় একজন আইনজীবী।আইনপেশার পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সহযোগী সংগঠন বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সদস্য হিসেবে কাজ করছেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন প্রস্তুতি বিষয়ক কেন্দ্রীয় দপ্তর উপকমিটির সদস্য মনোনীত হন।দরিদ্র অসহায় মানুষকে বিনামূল্যে আইনী সেবা দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে এড. মিঠুন বিশ্বাস প্রতিষ্ঠা করেন মানবাধিকার সংগঠন Lawyers for Peace and Humanity (LPH)। বর্তমানে তিনি এই সংগঠনের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও তিনি চট্টগ্রামের ইতিহাস ঐতিহ্য ঋদ্ধ অপরুপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার সিআরবিতে বেসরকারি হাসপাতাল নির্মাণের প্রতিবাদে সংগঠিত নাগরিক আন্দোলনে নাগরিক সমাজের সদস্য হিসেবে জোরালো ভূমিকা রাখেন। যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতের দাবীতে হওয়া গণ আন্দোলনে তিনি সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন।
সমসাময়িক বিভিন্ন সামাজিক, আইনী ও রাজনৈতিক বিষয়ে অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় তাঁর একাধিক গবেষণামূলক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।
Early Life
চট্টগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলার ইমামুল্লার চর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত সনাতন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এড.মিঠুন বিশ্বাস। তাঁর প্রয়াত পিতামহ শ্রী ক্ষেত্র মোহন বিশ্বাস ছিলেন চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার একজন প্রথিতযশা শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক। তিনি চট্টগ্রামের রেলওয়ে পাহাড়তলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। শিক্ষার আলো প্রজ্জ্বলনের মহৎ ব্রত নিয়ে তিনি নিজ ভূমিতে নিজ অর্থায়নে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।
শিক্ষানুরাগী প্রয়াত পিতামহের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে এড. মিঠুন বিশ্বাস বঞ্চিত নিপীড়িত মানুষের মানবাধিকার রক্ষায় কাজ করছেন।
Married life
২০১৮ সালে তিনি রিতু তালুকদারকে বিয়ে করেন।
Published works
এড. মিঠুন বিশ্বাসের শিশুশ্রম ও সমসাময়িক রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে একাধিক গবেষণামূলক প্রবন্ধ বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত ও মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কটুক্তির অভিযোগে সংগীত শিল্পী মঈনুল আহসান নোবেলকে আইনী নোটিশ পাঠিয়ে আলোচনায় আসেন। মহান স্বাধীনতা দিবসে উদ্দেশ্যমূলকভাবে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধকে কটাক্ষ করার দায়ে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার কর্তৃপক্ষকে আইনি নোটিশ পাঠিয়ে প্রশংসিত হন তিনি।